ভিসা এবং মাস্টারকার্ড পেমেন্ট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে বিদেশে পেমেন্ট এড়াতে বাংলাদেশের প্রথম স্থানীয় মুদ্রা কার্ড, টাকাপে চালু করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে এটি বাংলাদেশি গ্রাহকদের বৃহত্তর আর্থিক স্বাধীনতা এবং ইলেকট্রনিক পেমেন্ট করার সময় আরও ভালো অভিজ্ঞতা প্রদান করে। এই উদ্যোগ স্থানীয় অর্থনীতিকে উন্নত করবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা নিরাপদ এবং সস্তা পেমেন্টকে সমর্থন করবে।
১টিপি৫টিশেখহাসিনা #TkaPay সম্পর্কে pic.twitter.com/QBUNp6SwCK
— তিতাস একতি নদির নাম (@TitasEktiNodi) ৩ নভেম্বর, ২০২৩
বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা:
টাকাপে কার্ড বাংলাদেশে আর্থিক লেনদেনের জন্য একটি নিরাপদ এবং সহজ পদ্ধতি প্রদান করে। টাকাপে কার্ডের লেনদেনগুলি এর মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত করা হয় ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ অফ বাংলাদেশ (NPSB) এটিএম, পয়েন্ট অফ সেল টার্মিনাল এবং অনলাইনে নির্বিঘ্নে লেনদেনের সুযোগ করে দেয়। টাকাপে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের উপর নির্ভরতা কমায়, স্বল্প খরচে পেমেন্ট নিশ্চিত করার পাশাপাশি দুর্লভ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাশ্রয় করতে সহায়তা করে। ভারতের সীমান্ত জুড়ে পেমেন্টের সুবিধার্থে শীঘ্রই টাকা রুপি কার্ড চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
কিভাবে একটি পাবো?
বর্তমানে, সোনালী ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক এবং সিটি ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতায় টাকাপে কার্ড ইস্যু করছে। এই ব্যাংকগুলি ছাড়াও, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং ডাচ বাংলা ব্যাংক সহ আরও পাঁচটি ব্যাংক শীঘ্রই যুক্ত হবে।
কার্ডটি পেতে হলে, ব্যবহারকারীর একটি বিদ্যমান ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে, তারা ইতিমধ্যেই মালিকানাধীন ডেবিট কার্ড থেকে স্থানান্তর করতে সক্ষম হবেন। ক্রেডিট কার্ড পরিষেবা সক্রিয় করাও কার্ডের সাথে একটি উপলব্ধ সম্ভাবনা হবে।