বাংলাদেশ এমন একটি জাতি যা তার সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক পটভূমির শক্তির উপর ভর করে এগিয়ে চলেছে এবং দেশের উৎসব জাতির বৈচিত্র্য এবং ঐতিহ্যের প্রতীক। ২০২৫ সালে, বাংলাদেশ একত্রিত হয়ে বিভিন্ন ধরণের উৎসব উদযাপন করবে যা জাতির ইতিহাস, ধর্ম এবং সংস্কৃতির স্বতন্ত্র দিকগুলির প্রতীক।
বাংলা নববর্ষের প্রাণবন্ত ও প্রাণবন্ত পহেলা বৈশাখ উদযাপন থেকে শুরু করে ঈদ-উল-ফিতর এবং দুর্গাপূজার ধর্মীয় উন্মাদনা পর্যন্ত, এই উৎসবগুলি দেশের বহুসংস্কৃতির জনগণের ঐক্যের সাক্ষী। স্বাধীনতা দিবস এবং বিজয় দিবসের মতো জাতীয় উদযাপনগুলি জাতির কষ্টার্জিত স্বাধীনতা উদযাপন করে।
২০২৫ সালেও, এই রঙিন উৎসবগুলি মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করবে, গর্ব, সুখ এবং আত্মীয়তার অনুভূতি জাগিয়ে তুলবে যা সমগ্র জাতিকে একত্রিত করবে।
উৎসব | তারিখ |
বসন্ত উৎসব | ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ |
নবান্ন উৎসব ও পৌষ মেলা | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ |
পহেলা বৈশাখ | ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ |
বাউল মেলা | ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ |
অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস | ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ |
স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস | ২৬ মার্চ, ২০২৫ |
বিজয় দিবস | ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ |
ঈদ-উল-ফিতর | ২১ এপ্রিল, ২০২৫ |
ঈদুল আযহা | ২৮ জুন, ২০২৫ |
দুর্গা পূজা | ৪ অক্টোবর, ২০২৫ |
বুদ্ধ পূর্ণিমা | ৬ এপ্রিল, ২০২৫ |
বড়দিন | ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫ |