বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতি ধারাবাহিকভাবে নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রেখেছে, যা ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৯.৩২১TP3T-এ নেমে এসেছে, যা জানুয়ারিতে ছিল ৯.৯৪১TP3T। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। এর প্রধান কারণ খাদ্য মূল্যস্ফীতি হ্রাস।
ফেব্রুয়ারিতে খাদ্য মূল্যস্ফীতি তীব্রভাবে কমে ৯.২৪১TP3T হয়েছে, যা জানুয়ারিতে ছিল ১০.৭২১TP3T। কিন্তু খাদ্য বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি জানুয়ারিতে ৯.৩২১TP3T থেকে সামান্য বেড়ে ৯.৩৮১TP3T হয়েছে।
গ্রামীণ ও শহরাঞ্চল উভয় ক্ষেত্রেই মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস পেয়েছে। গ্রামীণ অঞ্চলে, ফেব্রুয়ারি মাসে মুদ্রাস্ফীতি ৯.৫১১TP3T-এ নেমে এসেছে, যা জানুয়ারিতে ছিল ১০.১৮১TP3T। খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ৯.১৫১TP3T-এ নেমে এসেছে। গ্রামীণ এলাকায় খাদ্য বহির্ভূত মুদ্রাস্ফীতি সামান্য বৃদ্ধি পেয়ে ৯.৮৫১TP3T-এ দাঁড়িয়েছে। শহরাঞ্চলে, খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৯.৮৯১TP3T-এ নেমে এসেছে, যা ৯.৪৭১TP3T-এ নেমে এসেছে।
আগের তুলনায় মুদ্রাস্ফীতির হার ২০২৪ সালের মার্চ থেকে বারো মাস ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মজুরি হার সূচক ছিল ১০.৩০১TP3T, যা আগের বছরের ৯.৬৬১TP3T ছিল। মজুরি হার সূচকও জানুয়ারিতে ৮.১৬১TP3T থেকে কমে ৮.১২১TP3T-এ নেমে এসেছে।
খাদ্য বহির্ভূত মুদ্রাস্ফীতির এই উন্নতি দেশের অর্থনীতির জন্য সুসংবাদ বয়ে আনে, যদিও এখনও কিছু সমস্যা সমাধানের বাকি রয়েছে।